গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি ও ইন্টারেস্ট রেট, আবেদন ফরম ইত্যাদি

আপনারা যারা গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি অতি গুরুত্বপূর্ণ। এই লেখাটিতে গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

বাংলাদেশের প্রথম সারির ব্যাংকগুলোর মধ্যে গ্রামীণ ব্যাংক অন্যতম। এটি বিশ্বের প্রথম ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে জনপ্রিয়। এই ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস। তিনি অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য, গ্রামীণ ব্যাংকের বদৌলতে  ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।

গ্রামীণ ব্যাংক বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিভিন্ন প্রকার লোন সুবিধার মাধ্যমে সেবা দিয়ে আসছে। ক্ষুদ্রঋণ, সঞ্চয়, শিক্ষা, নারী উন্নয়ন, স্বাস্থ্যসেবা দারিদ্র বিমোচন সহ গ্রামীণ পরিবেশ সুরক্ষা এবং বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর আর্থিক সাহায্য প্রদানের লক্ষ্যে কাজ করে বাংলাদেশ গ্রামীণ ব্যাংক।

বাংলাদেশ গ্রামীণ ব্যাংক বিভিন্ন সময় বিভিন্ন খাতে লোন প্রদান করে। এই আর্টিকেলটিতে আমরা আলোচনা করব গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে। আশা করি আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে দেখলে, গ্রামীণ ব্যাংকের লোন সম্পর্কিত বিস্তারিত সবকিছু জানতে পারবেন।

গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি

গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণের জন্য প্রথমে আপনার নিকটস্থ গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় উপস্থিত হয়ে তাদের সদস্য হন। এরপরে ব্যাংক ম্যানেজারের থেকে লোন আবেদন ফরম সংগ্রহ করে, যথাযথভাবে সেটি পূরণ করুন।

তারপরে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সংযুক্ত করে পুনরায় ব্যাংকে ফরমটি জমা দিন। সব তথ্যগুলো সঠিকভাবে প্রদান করলে এবং সঠিকভাবে ফরম পূরণ করলে আশা করা যায় ১২ থেকে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই আপনার লোন আবেদনটি এপ্রুভ হয়ে যাবে।

তবে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে আপনি বিভিন্ন খাতে লোন নিতে পারবেন। লোন গ্রাহনের পূর্বে অবশ্যই এই খাতগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। এছাড়াও লোন নেয়ার জন্য খাত অনুযায়ী গ্রামীণ ব্যাংকের আলাদা আলাদা রিকোয়ারমেন্ট আছে।

সঠিকভাবে Requirement পূরণ করে, লোনের জন্য আবেদন করা শ্রেয়। গ্রামীণ ব্যাংকে লোনের জন্য আবেদন করার পরে ব্যাংক থেকে আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো এবং ডকুমেন্টস গুলো যাচাই করবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ব্যাংক থেকে আপনাকে লোনের টাকা সংগ্রহের জন্য নির্দিষ্ট তারিখ জানিয়ে দিবে।

গ্রামীণ ব্যাংক লোনের প্রকার

  • ক্ষুদ্র ঋণ
  • শিক্ষা ঋণ
  • কৃষি ঋণ
  • হাউজিং ঋণ
  • উদ্যোক্তা ঋণ
  • পশুসম্পদ ঋণ

বর্তমানে গ্রামীণ ব্যাংকের লোনের প্রকার গুলোর মধ্যে এই ৬টি অন্যতম। আপনারা গ্রামীণ ব্যাংকের শর্ত মেনে এই সকল খাতে খুব সহজেই লোন গ্রহণ করতে পারবেন।

১.ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্প

আপনি যদি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে থাকেন তাহলে খুব সহজ শর্তে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। এই ঋণ গ্রহণের জন্য আপনাকে ৫ জন সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম গঠন করতে হবে।

তবে আপনার টিমের মধ্যে যদি কেউ ভূমিহীন থাকে এবং যদি কেউ জমিদার থাকে সেক্ষেত্রে ওই ভূমিহীন ব্যক্তির দায়ভার জমিনদারের গ্রহণ করতে হবে। তথা টিম বিভক্ত হয়ে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে পারবেন। প্রতি সপ্তাহে গ্রামীণ ব্যাংকের একজন এজেন্ট এসে নির্ধারিত কিস্তির টাকা জমা নিবে।

ক্ষুদ্রঋণের আওতায় সর্বনিম্ম ৫,০০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহন করতে পারবেন। ক্ষুদ্র ঋণ গ্রহণের জন্য আপনার নিকটস্থ গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় উপস্থিত হয়ে, লোন ফরম পূরণ করে এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস জমা দিয়ে, লোনের জন্য আবেদন করুন।

২.শিক্ষা ঋণ প্রকল্প

গ্রামীণ ব্যাংক থেকে শিক্ষা খাতে লোন পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে সর্বনিম্ন ১ বছর গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য থাকতে হবে। এবং যেই শিক্ষার্থীর নামে লোন নেয়া হবে তার বয়স ২০ থেকে ২৫ বছর হতে হবে। শিক্ষার্থী থাকা অবস্থায় এই লোন পরিশোধ করার প্রয়োজন নেই।

গ্রামীণ ব্যাংক থেকে শিক্ষার্থীরা খুব সহজ শর্তে কয়েকটি বিশেষ খাতে শিক্ষা ঋণ গ্রহণ করতে পারবে। যেমনঃ ইঞ্জিনিয়ারিং স্টুডেন্ট, MA / MS / MBA এর স্টুডেন্ট, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট, গ্রামীণ ব্যাংকের আওতাভুক্ত ১৭ টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট, মেডিকেলের স্টুডেন্ট।

আরো জানতে পারেনঃ কৃষি ব্যাংক থেকে লোন নেয়ার নিয়ম।

৩.কৃষি ঋণ প্রকল্প

বাংলাদেশ একটি কৃষি নির্ভর দেশ। দুঃখের বিষয় হলো বাংলাদেশের অধিকাংশ কৃষক আর্থিকভাবে অসচ্ছল। বাংলাদেশের কৃষকদের সহযোগিতায় গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে এসেছে কৃষি ঋণ প্রকল্প। গ্রামীণ ব্যাংকের কৃষি ঋণের সুদের হার মাত্র ৬%, এবং এই ঋণ সর্বোচ্চ ১০ বছরের জন্য পাওয়া যাবে।

এই ঋণ গ্রহণের জন্য কৃষকের নিজস্ব জমি থাকতে হবে এবং কৃষি বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হবে। গ্রামীণ ব্যাংক কৃষি খাতে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে লোন প্রদান করে। যেমনঃ

  • কৃষি উৎপাদন ও বিপণন
  • কৃষি সরঞ্জাম ও যন্ত্রপাতি ক্রয়
  • কৃষি বীজ, সার ও কীটনাশক ক্রয়
  • মৎস্য চাষ ও পশুপালন
  • কৃষি জমি ক্রয়
  • বিভিন্ন কৃষি ব্যবসায় বিনিয়োগ

৪.হাউজিং ঋণ প্রকল্প

গ্রামীণ ব্যাংকের এই ঋণ প্রকল্পে সাধারণত আর্থিক অসচ্ছল ব্যক্তিদের ঘরবাড়ি নির্মাণের উদ্দেশ্যে লোন প্রদান করে। ১৯৮৪ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের হাউজিং ঋণ প্রকল্প চালু হয়। ঘরবাড়ি নির্মাণের জন্য হাউজিং ঋণ প্রকল্পের আওতায় সর্বোচ্চ ৬০,০০০ টাকা লোন গ্রহণ করতে পারবেন।

তবে এই লোনের ক্ষেত্রে সব থেকে বড় সুবিধা হল, প্রতি সপ্তাহে অল্প অল্প করে লোনের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। হাউজিং ঋণ প্রকল্পের আওতায় লোন গ্রহণ করলে সর্বোচ্চ ৫ বছর মেয়াদে লোন প্রদান করা হয়।

৫.উদ্যোক্তা ঋণ প্রকল্প

উদ্যোক্তারাই আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ। তাই আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ রক্ষায় এবং দারিদ্র্যমুক্ত দেশ গড়তে গ্রামীণ ব্যাংক উদ্যোক্তা ঋণ প্রকল্প সেবাটি চালু করেছে। এই ঋণ প্রকল্পের আওতায় ব্যবসায়িক কাজের জন্য উদ্যোক্তারা লোন গ্রহণ করতে পারবে।

সাধারণত পণ্য ক্রয় বিক্রয়, যন্ত্রপাতি এবং সরঞ্জাম ক্রয়, বিজ্ঞাপন ও প্রচার, অফিস ও কলকারখানা নির্মাণ, কর্মচারী নিয়োগ সহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে এই প্রকল্পে লোন গ্রহণ করতে পারবেন। এই লোনের ক্ষেত্রে সুদের হার মাত্র ৬%, এবং মেয়াদ ২ বছর। তবে বিশেষ কন্ডিশন অনুযায়ী মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে।

উদ্যোক্তার ঋণ পাওয়ার জন্য অবশ্যই আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। পাশাপাশি ব্যবসায়িক আয়কর সনদ ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন হবে। এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনার নিকটস্থ গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় উপস্থিত হয়ে, ব্যাংক ম্যানেজারের সেবা নিন।

৬.পশুসম্পদ ঋণ প্রকল্প

বাংলাদেশ একটি গ্রাম ভিত্তিক দেশ। সাধারণত বাংলাদেশের অনেক জনগণ পশু সম্পদের উপর নির্ভর করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। পশু সম্পদের মধ্যে রয়েছে – গরু ও ছাগল, ভেড়া, মহিষ, হাঁস-মুরগি ও মাছ ইত্যাদি।

আপনি পশু পালনের উদ্দেশ্যে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে নির্দিষ্ট ডকুমেন্ট প্রদান করে পশুসম্পদ ঋণ প্রকল্পের আওতায় লোন গ্রহণ করতে পারবেন। তবে এজন্য আপনার বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। পশু পালনে আপনার যথেষ্ট দক্ষতা ও পারদর্শিতা থাকতে হবে।

আরো জানতে পারেনঃ সোনালী ব্যাংক লোন নেওয়ার নিয়ম।

গ্রামীণ ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট

গ্রামীণ ব্যাংক লোন ইন্টারেস্ট রেট মাত্র ৬%, তবে কোন কোন খাতে এর থেকে বেশি হতে পারে। অন্যান্য সকল ব্যাংকের তুলনায় গ্রামীণ ব্যাংক সর্বনিম্ন ইন্টারেস্ট রেট বা সুদের হারে লোন প্রদান করে। এই ব্যাংকটি বাংলাদেশের জনগণকে আর্থিক ভাবে সচ্ছল করার উদ্দেশ্যে কাজ করে।

লোন পাওয়ার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস ও শর্তাবলী

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি প্রয়োজন হবে।
  • আবেদনকারীর সদ্য তোলা ২/৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • শুধুমাত্র শিক্ষা লোন ব্যতীত অন্যান্য লোনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে বিবাহিত হতে হবে।
  • আবেদনকারীর নিজস্ব ঘরবাড়ি থাকতে হবে।
  • লোনের ৫% সার্ভিস চার্জ হিসেবে প্রদান করতে হবে।
  • প্রথমবার সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহণ করতে পারবে।
  • আবেদনকারীর চারিত্রিক সনদপত্র প্রয়োজন হবে (উচ্চ সারির সরকারি কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত)
  • নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি অথবা পাসপোর্ট প্রয়োজন।
  • নমিনির সদ্য তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • বিশেষ ক্ষেত্রে নাগরিক সনদপত্র প্রয়োজন হতে পারে।

গ্রামীণ ব্যাংক লোন সুবিধা

আমরা পূর্বেই গ্রামীণ ব্যাংক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ডক্টর মোহাম্মদ ইউনূসের প্রতিষ্ঠিত এই ব্যাংকটি বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের আর্থিক অবস্থার উন্নতি করার উদ্দেশ্যে কাজ করে আসছে। যার ফলশ্রুতিতে ডাক্তার মোঃ ইউনুস শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছে।

কেন আমাদের গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন নেয়া উচিত? চলুন জেনে নেই গ্রামীণ ব্যাংক লোন সুযোগ সুবিধা সমূহ।

  • খুব সহজ পদ্ধতিতে দ্রুত লোন গ্রহন করতে পারবেন।
  • লোনের প্রকারভেদ হিসেবে মুনাফার হার কম বেশি হয়।
  • অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় সুদের হার অনেকটা কম।
  • নির্দিষ্ট অ্যামাউন্টে প্রতি মাসে মাসিক কিস্তিতে লোনের টাকা পরিশোধের সুযোগ।
  • আপনি শিক্ষার্থী অবস্থায় লোন গ্রহন করতে পারবেন, এবং আপনি যত শিক্ষার্থী আছেন ততদিন লোন পরিশোধ করতে হবে না।
  • প্রাথমিক অবস্থায় সর্বোচ্চ ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহন করতে পারবেন।
  • কৃষি লোন ও ক্ষুদ্র লোনের ক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট অ্যামাউন্টের লোনের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।
  • এছাড়াও অল্প কিছু দরকারি ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জমা দিয়ে লোন গ্রহণ করতে পারবেন।

গ্রামীণ ব্যাংক লোন সিস্টেম

গ্রামীণ ব্যাংকের লোন সিস্টেম হল – আপনি কয়েকটি খাতে নির্দিষ্ট শর্ত মেনে গ্রহন করতে পারবেন। প্রথমে আপনার চাহিদা অনুযায়ী লোনের খাত সিলেক্ট করুন। তারপরে আপনার নিকটস্থ গ্রামীণ ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন।

আরো জানতে পারেনঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম।

ব্যাংকের ম্যানেজারের কাছে লোন গ্রহন সম্পর্কে জানান। তারপরে ম্যানেজার আপনাকে সম্পূর্ণ রিকোয়ারমেন্ট এবং লোন গ্রহণের পদ্ধতি সম্পর্কে অবগত করবে। তারপরে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলো নিয়ে লোন আবেদন ফরম পূরণ করে লোনের জন্য আবেদন করুন।

সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করলে ১২ থেকে ২৪ ঘন্টার মধ্যেই আপনার লোন আবেদনটি অনুমোদন হয়ে যাবে। এরপরে ব্যাংক থেকে লোনের সকল কাগজপত্র এবং লোনের টাকা সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। অন্যান্য সকল ব্যাংকের তুলনায় গ্রামীণ ব্যাংক লোন সিস্টেম অনেক সহজ।

শেষকথা

সম্মানিত পাঠক বৃন্দ আশা করি গ্রামীণ ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। বর্তমানে খুব সহজেই গ্রামীণ ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণ করতে পারবেন। লোন গ্রহন সম্পর্কে অন্য কোন তথ্য জানার থাকলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদের জানাবেন।

FAQs

গ্রামীণ ব্যাংক লোন আবেদন ফরম?

গ্রামীণ ব্যাংক লোন আবেদন ফরম সংগ্রহ করার জন্য আপনার নিকটস্থ গ্রামীণ ব্যাংক লিমিটেড এর শাখায় যোগাযোগ করুন।

গ্রামীণ ব্যাংক শিক্ষা লোন?

গ্রামীণ ব্যাংক শিক্ষা লোন নেয়ার জন্য অবশ্যই আপনার বয়স ২০ থেকে ২৫ বছর হতে হবে। এবং আপনাকে সর্বোচ্চ ১ বছর গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য থাকতে হবে।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *